Captcha Entry site + software + secrete tips + tutorial etc is coming soon
24helpzone2
This blog is under constraction
HOME
..
Wednesday, December 17, 2014
About Email Marketing
Complete Syllabus of Email Marketing
Email Marketing is directly marketing process by which one can easily reach to their desire clients or customers. A Complete Syllabus of Email Marketing is
mandatory to know first before starting to learn Email Marketing. At
this present Business world, the importance of email marketing is
unavoidable. Each and every single person can realize the importance of
email marketing. The basics of email marketing are not big enough but
day by day it's increasing according to the business demand. Here I am
going to share you a Complete Syllabus of Email marketing by which you will be able to Learn Email Marketing process.
Things to learn to be an expert email marketing specialist at different
online marketplaces or your personal business are stated below;
Email Marketing Complete Syllabus
Email Marketing Complete Syllabus
- What is email marketing?
- Why is it important?
- Why should I choose Email Marketing as a freelancing profession?
- Is it possible to earn a handsome amount learning Email Marketing?
- What are the best email marketing platforms?
- Do I need to have graphic design or other HTML/CSS skill for Email Marketing?
- How many ways are there for email marketing?
- How to start email marketing?
- What is signup form?
- How to create signup form?
- What is opt-in process?
- How to link a thank you page in opt-in process?
- What is confirmation letter?
- How to send confirmation letter?
- What is welcome message?
- How can I send welcome message?
- How to integrate signup form with my website?
- How to create a list?
- How to setup a well formatted list?
- How to maintain a list?
- How to generate leads?
- How to integrate opt-in form with Facebook fan page?
- What is email template?
- How to design a beautiful email template?
- How many ways are there to design email template?
- What factors should I consider while designing a template?
- What resources may I need to design template?
- How to create clickable image on template?
- How to send videos with newsletter?
- How to send an audio file with newsletter?
- How to send an attachment with newsletter?
- How to link website, Facebook, twitter, pinterest, LinkedIn account each time I send a newsletter?
- How can I use my customers name in newsletter?
- How to run campaign?
- What is deliver-ability?
- What is Spam in email marketing?
- What will happen if my spam rate is high?
- How can I stop spam rate?
- What is open rate?
- How to increase open rate?
- What is A/B Testing?
- What is Auto-responder?
- How to create auto-responder?
- How to manage auto-responder?
- How it works?
- How to analyze reports?
What I mentioned above are so important to know to be an email marketing expert. Try your best to get the answers of all above questions whether you know it or not! If you are interested to learn email marketing you
have to learn above stated matters using different Email Marketing
Platforms who provides paid services for their clients. One second I
want to remind you I personally believe that there are four best Email
platforms which are used by maximum company for their best services.
They are Mailchimp, iContact, Constant Contact, Get Response and Aweber.
Stay
with us. Very soon we are going to start writing on each of the above
stated topics. Please don't forget to remind me if I missed any topic to
mention above which is important for Email Marketing.
Posted by Md.Jahirul Islam at 20:31
Download Free Search Engine Optimization Starter guide in English
Download Free Search Engine Optimization Starter guide in English
- Search engine optimization is a process that improve your blog
page rank on the search engine,if increase your blog page rank you can
get more vistors from the search engine,so you must know seo
So if you have no any guideline to learn seo,do not worry,here i going to give 4 best seo learning ebook in 4 language,now i will share best english seo ebook,so if you want to know about seo,i suggest you to read the english seo ebook
Download Link
Data Entry info
অনলাইন ডাটা এন্ট্রি কাজের প্রস্তুতি কিভাবে নেবেন
সাধারনভাবে
বলা হয় ডাটা এন্ট্রি অনলাইনে করা কাজগুলির মধ্যে সবচেয়ে সহজ। দেখে দেখে
টাইপ করতে পারলে একাজ করা যায়। কথাটা ঠিক। কিন্তু অনেক সময়ই দেখে টাইপ করার
কাজকে যত সহজ মনে করা হয় বাস্তবে ততটা সহজ না। অন্তত একাজ যদি আগে না করে
থাকেন।
টাইপ
করার জন্য কমপক্ষে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর মত কোন সফটঅয়্যার ব্যবহারের জ্ঞান
থাকা প্রয়োজন। সেইসাথে টাইপিং কাজে দক্ষতা। আপনাকে টাইপ করতে হবে
নির্ভুলভাবে। সেইসাথে যত দ্রুত টাইপ করবেন তত বেশি আয় করা সম্ভব।
পেশাদার ডাটা এন্ট্রির জন্য প্রস্তুতি নেয়ার জন্য যা করনীয় সেগুলি একবার জেনে নিন।
. মাইক্রোসফট ওয়ার্ড শিখুন
ওয়ার্ড প্রসেসিং এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ড প্রায় সমার্থক শব্দ। খুবই সম্ভাবনা আপনাকে ওয়ার্ড ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে। ওয়ার্ডের সাধারন কাজগুলি শিখে নিন। এই সাইটে বেশকিছু টিউটোরিয়াল রয়েছে যা শিখতে খুব বেশি সময় লাগার কথা না।
ওয়ার্ড প্রসেসিং এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ড প্রায় সমার্থক শব্দ। খুবই সম্ভাবনা আপনাকে ওয়ার্ড ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে। ওয়ার্ডের সাধারন কাজগুলি শিখে নিন। এই সাইটে বেশকিছু টিউটোরিয়াল রয়েছে যা শিখতে খুব বেশি সময় লাগার কথা না।
. টাইপিং প্রাকটিস করুন
দেখে দেখে টাইপ করা বিষয়টি খুব সহজ না। সরাসরি কাজের জন্য যোগাযোগ করার আগে নিজেকে যাচাই করুন আপনি কতটা নির্ভুলভাবে টাইপ করতে পারেন এবং কত দ্রুত টাইপ করতে পারেন। নির্ভুল টাইপ বেশি গুরুত্বপুর্ন কারন ভুল করলে আপনি টাকা পাবেন না। প্রথমে সেদিকে দৃষ্টি দিয়ে দ্রুততা বাড়ানোর চেষ্টা করুন।
দেখে দেখে টাইপ করা বিষয়টি খুব সহজ না। সরাসরি কাজের জন্য যোগাযোগ করার আগে নিজেকে যাচাই করুন আপনি কতটা নির্ভুলভাবে টাইপ করতে পারেন এবং কত দ্রুত টাইপ করতে পারেন। নির্ভুল টাইপ বেশি গুরুত্বপুর্ন কারন ভুল করলে আপনি টাকা পাবেন না। প্রথমে সেদিকে দৃষ্টি দিয়ে দ্রুততা বাড়ানোর চেষ্টা করুন।
. নিয়ম মেনে টাইপ করুন
পেশাদার টাইপিষ্টদের ক্ষেত্রে নিশ্চয়ই লক্ষ করেছেন তারা যে লেখা টাইপ করছেন সেদিকে তাকিয়ে কাজ করেন। শুরুতে হয়ত আপনাকে প্রথমে কাগজ দেখতে হবে, এরপর কিবোর্ডের দিকে দেখতে হবে, এরপর স্ক্রিনের দিকে দেখ হবে। স্বাভাবিকভাবেই এতে গতি কমে যায়।
টাইপিং কাজ সহজ করার জন্য কিবোর্ডে অক্ষরগুলি বিশেষভাবে সাজানো। লক্ষ্য করলে দেখবেন এদের মধ্যে F এবং J অক্ষরদুটিতে একটি চিহ্ন আছে যা আঙুল দিয়ে স্পর্শ করে শনাক্ত করা যায়। টাইপের নিয়ম হচ্ছে, দুই হাতের তর্জনী এই দুই অক্ষরের ওপর রাখবেন, বাকি তিনটি আঙুল পাশের তিনটি কি এর ওপর রাখবেন। এদেরকে বলা হয় হোম-কি। আপনার হাত সবসময় এখানেই থা এবং উল্লেখ করা কি দুটি স্পর্শ করে আপনি জানবেন হাত ঠিক আছে কিনা। এরপর হাত না উঠিয়ে বাকি কি-গুলি সহজে ব্যবহার করা যায়।
মোটকথা, টাইপ করার সময় দুহাতের দুআঙুল ব্যবহার না করে সবগুলি আঙুল নিয়মমত ব্যবহার অভ্যেস করুন। টাইপ শেখার সফটঅয়্যারগুলি একাজে সহায়তা করতে পারে।
পেশাদার টাইপিষ্টদের ক্ষেত্রে নিশ্চয়ই লক্ষ করেছেন তারা যে লেখা টাইপ করছেন সেদিকে তাকিয়ে কাজ করেন। শুরুতে হয়ত আপনাকে প্রথমে কাগজ দেখতে হবে, এরপর কিবোর্ডের দিকে দেখতে হবে, এরপর স্ক্রিনের দিকে দেখ হবে। স্বাভাবিকভাবেই এতে গতি কমে যায়।
টাইপিং কাজ সহজ করার জন্য কিবোর্ডে অক্ষরগুলি বিশেষভাবে সাজানো। লক্ষ্য করলে দেখবেন এদের মধ্যে F এবং J অক্ষরদুটিতে একটি চিহ্ন আছে যা আঙুল দিয়ে স্পর্শ করে শনাক্ত করা যায়। টাইপের নিয়ম হচ্ছে, দুই হাতের তর্জনী এই দুই অক্ষরের ওপর রাখবেন, বাকি তিনটি আঙুল পাশের তিনটি কি এর ওপর রাখবেন। এদেরকে বলা হয় হোম-কি। আপনার হাত সবসময় এখানেই থা এবং উল্লেখ করা কি দুটি স্পর্শ করে আপনি জানবেন হাত ঠিক আছে কিনা। এরপর হাত না উঠিয়ে বাকি কি-গুলি সহজে ব্যবহার করা যায়।
মোটকথা, টাইপ করার সময় দুহাতের দুআঙুল ব্যবহার না করে সবগুলি আঙুল নিয়মমত ব্যবহার অভ্যেস করুন। টাইপ শেখার সফটঅয়্যারগুলি একাজে সহায়তা করতে পারে।
. বাস্তব কাজ করুন
অনেকে টাইপ শেখার সফটঅয়্যার ক্রমাগত ব্যবহার করে যান। বাস্তবতা হচ্ছে আপনি সরাসরি কাগজ দেখে টাইপ না করা পর্যন্ত বাস্তব দক্ষতা লাভ করতে পারেন না। টাইপিং শেখার সফটঅয়্যার কিছুক্ষন ব্যবহার করার পর সামনে কোন কাগজ রেখে সেটা দেখে টাইপ করুন।
অনেকে টাইপ শেখার সফটঅয়্যার ক্রমাগত ব্যবহার করে যান। বাস্তবতা হচ্ছে আপনি সরাসরি কাগজ দেখে টাইপ না করা পর্যন্ত বাস্তব দক্ষতা লাভ করতে পারেন না। টাইপিং শেখার সফটঅয়্যার কিছুক্ষন ব্যবহার করার পর সামনে কোন কাগজ রেখে সেটা দেখে টাইপ করুন।
. নিউমেরিক কিপ্যাড ব্যবহারে অভ্যেস করুন
কিবোর্ডের ডানদিকে ক্যালকুলেটরের মত সাজানো নিউমেরিক কি-প্যাড দেয়া হয় সংখ্যা টাইপ করার জন্য। যদি মুলত সংখ্যা টাইপ করা প্রয়োজন হয় তাহলে এখানে তুলনামুলক দ্রুত টাইপ করা যায়। কাজের ধরন অনুযায়ী পৃথকভাবে এটা ব্যবহারে দক্ষতা বাড়ান।
কিবোর্ডের ডানদিকে ক্যালকুলেটরের মত সাজানো নিউমেরিক কি-প্যাড দেয়া হয় সংখ্যা টাইপ করার জন্য। যদি মুলত সংখ্যা টাইপ করা প্রয়োজন হয় তাহলে এখানে তুলনামুলক দ্রুত টাইপ করা যায়। কাজের ধরন অনুযায়ী পৃথকভাবে এটা ব্যবহারে দক্ষতা বাড়ান।
. জব সাইটে কাজগুলি নিয়মিত দেখুন
ফ্রিল্যান্সার,ওডেস্ক, গুরু, স্ক্রিপ্টল্যান্স এর মত সাইটে যে কাজগুলি দেয়া হয় সেগুলির দিকে নিয়মিত দৃষ্টি দিন। কাজের ধরন, বর্ননা, টাকার পরিমান, অন্যদের প্রস্তাব ইত্যাদি দেখে অভিজ্ঞতালাভ করুন এবং সেভাবে নিজেকে প্রস্তুত করুন।
ফ্রিল্যান্সার,ওডেস্ক, গুরু, স্ক্রিপ্টল্যান্স এর মত সাইটে যে কাজগুলি দেয়া হয় সেগুলির দিকে নিয়মিত দৃষ্টি দিন। কাজের ধরন, বর্ননা, টাকার পরিমান, অন্যদের প্রস্তাব ইত্যাদি দেখে অভিজ্ঞতালাভ করুন এবং সেভাবে নিজেকে প্রস্তুত করুন।
যদি ডাটা এন্ট্রি করতেই চান তাহলে প্রস্তুতি নিয়েই করুন। একাজের চাহিদা আগে ছিল, বর্তমানে আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে।
প্রশ্ন
থাকতে পারে এভাবে কত আয় করা সম্ভব। উত্তরটি বেশ জটিল। সাধারনভাবে হিসেব
করা হয় ঘন্টাপ্রতি ২ থেকে ৬ ডলার। বাস্তবে হিসেবটি বিভ্রান্তিকর মনে হতে
পারে। একজন ১ ঘন্টায় যতটুকু টাইপ করতে পারেন আরেকজন সেই সময়ে তার ৩ গুন
টাইপ করতে পারেন। সাধারন টেক্সট টাইপ করতে যে সময় প্রয়োজন নাম, অপরিচিত
শব্দ বা সংখ্যা টাইপ করতে তারচেয়ে বেশি সময় প্রয়োজন হয়।
এক
ঘন্টায় কতটুকু টাইপ করা যায় এর আনুমানিক একটা হিসেব করা হয়। হয়ত হিসেব করা
হল ১০ পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট টাইপের সময় ৩ ঘন্টা। বাস্তবে এই সময় কম-বেশি হতে
পারে। যদি চুক্তিভিত্তিক কাজ হয় তাহলে আপনি ১০ পৃষ্ঠার জন্যই টাকা পাবেন,
যত ঘন্টাই কাজ করুন না কেন।
আর
যদি সময় হিসেবে চুক্তি হয় তাহলে সফটঅয়্যার ব্যবহার করে আপনার কাজের সময়
হিসেব করা হবে। যতক্ষন কাজ করবেন ঠিক সেই সময়টাই হিসেব করা হবে।
কোন পদ্ধতি সুবিধেজনক সেটা নির্ভর করে আপনি কোনটাতে স্বাচ্ছন্দবোধ করেন তার ওপর।
About data entry jobs
Here u may find some information About data entry jobs
ডাটা এন্ট্রি কী?তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশের সাথে সাথে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ডাটা এবং তথ্য ব্যবস্থাপনা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। ডাটা এন্ট্রি (Data Entry) হচ্ছে কমপিউটারের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট ধরনের ডাটা একটি স্থান/প্রোগ্রাম থেকে অন্য আরেকটি স্থানে/প্রোগ্রামে প্রতিলিপি তৈরি করা। ডাটাগুলো হতে পারে হাতে লেখা কোনো তথ্যকে কমপিউটারে টাইপ করা অথবা কমপিউটারের কোনো একটি প্রোগ্রামের ডাটা একটি স্প্রেডশিট ফাইলে সংরক্ষণ করা। কমপিউটার ব্যবহারের শুরু থেকেই ডাটা এন্ট্রির ধারণা চলে এসেছে। বর্তমানে ইন্টারনেটের কল্যাণে তথ্যের আদানপ্রদান বিস্তৃত হয়েছে, সেই সাথে বেড়েছে বিভিন্ন ধরনের ডাটাকে সুবিন্যস্ত করে এর বহুবিধ ব্যবহার। তাই দক্ষ ডাটা এন্ট্রি অপারেটরের রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। এধরনের কাজগুলো একা বা দলগতভাবে সম্পন্ন করা যায় এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কমপিউটার এবং ইন্টারনেটের সাধারণ ব্যবহারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। ফলে যেকেউ এই ধরনের কাজ করে ঘরে বসেই বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে পারে।
কোথায় পাওয়া যাবে?
ডাটা এন্ট্রির কাজগুলো সাধারণ ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেস সাইটেই পাওয়া যায়। অনেক ধরনের ওয়েবসাইট রয়েছে যাতে বলা হয় বিপুল পরিমাণে ডাটা এন্ট্রির কাজ পাওয়া যাবে। কিন্তু ওই সাইটে রেজিস্ট্রশন করার জন্য একটি নির্দিষ্ট ফি দিতে হয়। যেহেতু রেজিস্ট্রেশন করার পূর্বে আপনি জানতে পারছেন না সত্যিই ওই সাইটে কাজ পাওয়া যায় কি না, তাই এ ধরনের সাইটে রেজিস্ট্রেশন করা থেকে বিরত থাকাই ভাল। বিনামূল্যে রেজিস্ট্রেশন করে ডাটা এন্ট্রি কাজ পাওয়া যায় এরকম সাইট হচ্ছে : www.GetAFreelancer.com www.oDesk. com www.GetACoder.com www.Script Lance.com ইত্যাদি। এই সাইটগুলোতে ডাটা এন্ট্রি কাজের আলাদা বিভাগ রয়েছে। সাইটগুলোতে কয়েকশত ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলারের প্রজেক্ট রয়েছে। সাধারণত প্রতি এক হাজার ডাটা এন্ট্রির জন্য একটি নির্দিষ্ট ডলারের ভিত্তিতে কাজ পাওয়া যায়। অনেকক্ষেত্রে সম্পূর্ণ কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দেয়া হয়।
প্রয়োজনীয় দক্ষতা
ডাটা এন্ট্রি প্রজেক্টে বিভিন্ন ধরনের দক্ষতার প্রয়োজন হয়, যা একটি প্রজেক্টের ওপর নির্ভর করে। অনেক ধরনের প্রজেক্ট পাওয়া যায় যাতে শুধু কপি-পেস্ট ছাড়া আর কোনো দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। তবে সাধারণভাবে যে দক্ষতাগুলো সবসময় প্রয়োজন পড়বে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- দ্রুত টাইপ করার ক্ষমতা, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও বিশেষ করে মাইক্রোসফট এক্সেলে পরিপূর্ণ দখল এবং সর্বোচ্চ ইংরেজিতে ভালো জ্ঞান। তার সাথে রয়েছে ইন্টারনেটে সার্চ করে কোনো একটি তথ্য খুঁজে পাবার দক্ষতা এবং বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট, ফোরাম, ওয়েব ডিরেক্টরি সম্পর্কে ভালো ধারণা।
ডাটা এন্ট্রি কাজের প্রকারভেদ
ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে যেসব ডাটা এন্ট্রি কাজ পাওয়া যায় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ফাইল, ছবি ইত্যাদি আপলোড করা, বিভিন্ন সাইট থেকে নির্দিষ্ট কিছু তথ্য এক্সেলের একটি ফাইলে সংরক্ষণ করা, ওয়েবসাইটের জন্য একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর আর্টিকেল লেখা, একটি ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ফোরাম, গ্রুপ গিয়ে পরিচয় (Promote) করিয়ে দেয়া, দুটি ওয়েবসাইটের মধ্যে লিঙ্ক আদানপ্রদান করা (Link Exchange), অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করতে সাহায্য করা, OCR (অপটিক্যাল কারেক্টার রিকগনিশন) থেকে পাওয়া লেখার ভুল সংশোধন করা ইত্যাদি।
নিচে ওডেস্ক এবং গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার সাইটে গত নভেম্বর সংখ্যায় পাওয়া কয়েকটি প্রজেক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো :
০১. লোকাল বিজনেসের তথ্য প্রদান :
এই প্রজেক্টে বায়ারের চাহিদা হচ্ছে ইন্টারনেটে সার্চ করে যুক্তরাজ্যের একটি নির্দিষ্ট শহরের বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বার ইত্যাদি তথ্য প্রদান করা। বায়ার এই তথ্যগুলো পরে বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং কাজে ব্যবহার করবে। এই প্রজেক্টটি সম্পন্ন করতে প্রকৃতপক্ষে ইন্টারনেটে ওই শহরের নাম দিয়ে সার্চ করতে হবে এবং প্রাপ্ত তথ্য একটি এক্সেল ফাইলে সেভ করে বায়ারকে প্রদান করতে হবে। প্রজেক্টে বায়ারের বাজেট হচ্ছে ৫০ ডলার। তবে ঠিক কতটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের তথ্য প্রদান করতে হবে এবং কতদিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে সে বিষয়ে কোন ব্যাখ্যা দেয়া নেই।
০২. ওয়েবসাইট থেকে ডাটা সংগ্রহ করা :
এই প্রজেক্টে বায়ার কয়েকটি ওয়েবসাইটের তথ্য দিয়ে দিবে। প্রোভাইডার হিসেবে আপনার কাজ হবে ওই সাইটগুলো থেকে নির্দিষ্ট কিছু ডাটা আরেকটি ওয়েবসাইটের ফরমের মধ্য সেভ করা। প্রতি ঘন্টায় এরকম ২০০টি ডাটা এন্ট্রি করতে হবে, অর্থাৎ প্রতি ১৮ সেকেন্ডে একটি ডাটা এন্ট্রি করতে হবে। এই কাজটি করার জন্য কোনো বিশেষ অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই, শুধু কপি এবং পেস্ট করা জানলেই হবে। সম্পূর্ণ কাজের জন্য বায়ারের বাজেট হচ্ছে ১২০ ডলার।
০৩. অডিও ট্রান্সক্রিপশন :
এই প্রজেক্টে বায়ার পূর্বে রেকর্ড করা কয়েকটি অডিও ফাইল দেবে। আপনার কাজ হবে অডিও শুনে ইংরেজিতে একটি ফাইলে লেখা বা প্রতিলিপি তৈরি করা। প্রতি ঘণ্টার অডিও ফাইল প্রতিলিপির জন্য ২০ ডলার দেয়া হবে। এই কাজের জন্য ইংরেজিতে অবশ্যই পারদর্শী হতে হবে।
০৪. ডকুমেন্ট কনভারশন :
এই প্রজেক্টে আপনাকে PDF ফরমেটের একটি ডকুমেন্ট ফাইল দেয়া হবে। আপনার কাজ হবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ওই লেখাগুলো হুবহু প্রতিলিপি করা। অর্থাৎ পিডিএফ-এর লেখাটির ফরমেট, ছবি, ফুটনোট ইত্যাদি অপরিবর্তিতভাবে ওয়ার্ডে ফাইলে প্রতিস্থাপন করা। এই কাজের জন্য গেট-এ-ফ্রিল্যান্সারে ২৭টি বিড পড়েছে এবং গড় মূল্য হচ্ছে ৬৫ ডলার।
০৫. ক্ল্যাসিফাইড অ্যাড লিস্টিং :
এই প্রজেক্টটি হচ্ছে একটি ক্ল্যাসিফাইড বা শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপনের ওয়েবসাইটে নতুন নতুন বিজ্ঞাপন যোগ করা। এজন্য Craigslist, Amazon, Ebay ইত্যাদি সাইট থেকে বিভিন্ন ধরনের পণ্যের তথ্য ওই ওয়েবসাইটটিতে যোগ করতে হবে এবং একটি এক্সেল স্প্রেডশিট ফাইলে এই তথ্যগুলো সংরক্ষণ করতে হবে। তারপর পণ্যটির বিক্রেতার কাছে ই-মেইল করে তাকে ওয়েবসাইটি সম্পর্কে জানাতে হবে। এরকম ৫০০ পণ্যের ডাটা এন্ট্রি করতে হবে। এই কাজের জন্য বায়ারের সর্বোচ্চ বাজেট হচ্ছে ২৫০ ডলার।
০৬. ক্যাপচা (Captcha) এন্ট্রি :
ক্যাপচা হচ্ছে কয়েকটি অক্ষর ও সংখ্যার সমন্বয়ে একধরনের সিকিউরিটি কোড বা ছবি যা বিভিন্ন সাইটে রেজিস্ট্রেশন করার সময় প্রদান করতে হয়। কোনো প্রোগ্রামের মাধ্যমে কেউ যাতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি সাইটে রেজিস্ট্রেশন বা ফরম পূরণ করতে না পারে, এজন্য এটি ব্যবহার করা হয়। গেট-এ-ফ্রিল্যান্সারে পাওয়া এই কাজে দুইদিনের মধ্যে 36K বা ৩৬ হাজার ক্যাপচা এন্ট্রি করতে হবে। প্রতি এক বা এক হাজারটি এন্ট্রি করার জন্য ৫ ডলার দেয়া হবে অর্থাৎ মোট প্রজেক্টের মূল্য হচ্ছে ৩৬ ডলার। যেহেতু একার পক্ষে কম সময়ে এত ডাটা এন্ট্রি করা সম্ভব নয় তাই সম্পূর্ণ কাজটি করার জন্য ৫ থেকে ১০ জনের একটি টিম থাকতে হবে। দুই দিনের মধ্যে সফলভাবে কাজটি করতে পারলে বায়ার পরবর্তীতে 1200K অর্থাৎ ১২,০০,০০০ ক্যাপচা এন্ট্রি করার কাজ দেবে, যা দুই সপ্তাহের মধ্যে করতে হবে। ক্যাপচাটি http://url.az.pl সাইটে গিয়ে পাওয়া যাবে। অসুবিধাসমূহ যদিও ডাটা এন্ট্রির কাজ তুলনামূলকভাবে সহজ কিন্তু এ ধরনের কাজে অনেক অসুবিধা রয়েছে, যা পূর্বে বিবেচনা করেই কাজে নামা উচিত।
প্রথমত, এ ধরনের কাজে অনেক বেশি বিড পড়ে, তাই প্রথম অবস্থায় কাজ পাওয়া খুব কঠিন। এ ধরনের কাজে আপনার মেধা বা দক্ষতা প্রমাণের প্রাথমিকভাবে কোনো সুযোগ নেই। তবে ছোটখাটো কয়েকটা কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করে ফেলতে পারলে একই বায়ারের কাছ থেকে আরো অনেক কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ডাটা এন্ট্রি কাজগুলো সময়সাপেক্ষ, একঘেয়ে এবং প্রায় ক্ষেত্রে বিরক্তিকর।
অনেক কাজের ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের স্পিড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যেসব কাজে ফাইল আপলোড করতে হয় অথবা যে কাজগুলো খুব অল্প সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে, সেক্ষেত্রে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন রয়েছে।
অনেক ডাটা এন্ট্রির কাজ রয়েছে, যা একার পক্ষে একটি নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করা সম্ভব নয়। এজন্য ৫ থেকে ১০ জনের একটা টিম গঠন করার প্রয়োজন পড়তে পারে।
ডাটা এন্ট্রির কাজগুলো খুবই সতর্কতার সাথে এবং নির্ভুলভাবে করতে হয়। তাই শতভাগ নির্ভুল টাইপিং এবং কাজের সময় পূর্ণ মনোযোগ রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রোগ্রামিং করে ডাটা এন্ট্রিঅনেক ডাটা এন্ট্রি কাজ রয়েছে, যা প্রোগ্রামিং করে করা সম্ভব। প্রোগ্রামিংয়ে যারা দক্ষ তারাও ইচ্ছে করলে ডাটা এন্ট্রির কাজগুলো সহজেই করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আমার একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা বলতে পারি। গ্রাহকের চাহিদা ছিল যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের ২,৫০০ ই-কর্মাস ওয়েবসাইটের লিঙ্ক এনে দেয়া যাদের ওয়েবসাইটে কোনো সিকিউরিটি সিল (এক ধরনের ছবি) নেই। ক্লায়েন্টের উদ্দেশ্য ছিল তাদের কাছে তার নিজের কোম্পানির সিকিউরিটি সিল বিক্রির জন্য ই-মেইল দেয়া। প্রজেক্টের মোট মূল্য ছিল ৩০০ ডলার এবং ডেডলাইন ছিল মাত্র ৭ দিন। এই প্রজেক্টটি খুবই সময় সাপেক্ষ ছিল। কারণ সার্চ করে ৫ হাজার থেকে ৮ হাজার সাইটে যেতে হবে এবং সেই সাইটগুলোতে গিয়ে দেখতে হবে তাদের সাইটে কোনো সিকিউরিটি সিল আছে কিনা। ধরা যাক সব কাজ করতে প্রতি সাইটের পেছনে যদি ১ মিনিট করে সময় ব্যয় হয়, তাহলে ৫ হাজার সাইটের ক্ষেত্রে প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা কাজ করে একজন অপারেটরের মোট সময় লাগবে ১০ দিন। কাজটি আমি ম্যানুয়ালি না করে প্রোগ্রামিং করে সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিলাম এবং পিএইচপি দিয়ে দুটি প্রোগ্রাম তৈরি করলাম- একটি প্রোগ্রাম গুগল এবং ইয়াহু ডিরেক্টরি থেকে সার্চ করে ওই দুই দেশের ই-কমার্সের সাইটের তথ্য একটি ডাটাবেজে সংরক্ষণ করবে। আরেকটি প্রোগ্রাম ডাটাবেজ থেকে তথ্যগুলো নিয়ে একটি একটি করে সাইটে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাবে এবং ওই সাইটে কোনো সিকিউরিটি সিল আছে কিনা যাচাই করে দেখবে। প্রোগ্রামটি তৈরি করার পর আমি আমার সার্ভারে Cron Job-এর মাধ্যমে দুটি প্রোগ্রামকে চালাই। এই পদ্ধতিতে প্রোগ্রামিং করা থেকে সার্চ করা পর্যন্ত মোট সময় লেগেছিল মাত্র দুই দিন এবং প্রোগ্রামটির মাধ্যমে এই সময়ের মধ্যে ৮ হাজার সাইটে সার্চ করে ৪ হাজার সিলবিহীন সাইট পেয়েছিলাম।
বাস্তবিক পক্ষে ডাটা এন্ট্রি কাজের রয়েছে বিশাল চাহিদা এবং কাজের পরিধিটাও অনেক বিস্তৃত। প্রথমদিকে একটু ধৈর্য্য সহকারে বিড করা এবং কাজ বাছাই করার ক্ষেত্রে একটু বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে যেসব গ্রাহকের কাছ থেকে ভবিষ্যতে আরো বড় প্রজেক্ট পাবার সম্ভাবনা রয়েছে সেই প্রজেক্ট পাবার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। শুরুতে একাই কাজ করুন। ভবিষ্যতে বড় কাজ পেলে কয়েকজন কমপিউটার অপারেটরকে নিয়ে একটি টিম গঠন করাতে পারেন। তখন ডাটা এন্ট্রির কাজগুলোর মাধ্যমে বেকার জনগণকে জনশক্তিতে পরিণত করতে আপনিও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবেন।
Subscribe to:
Posts (Atom)